চায়নার সভ্যতা ও ভৌগোলিক জ্ঞ্যানে আপনি প্রতি মূহুর্তে ভাববেন এ এক নতুন পৃথিবী। কারন জ্ঞ্যান গরিমা থেকে শুরু করে এদের সভ্যতা পৃথিবীর সবার চেয়ে আলাদা।
পূর্ব এশিয়ার বিশাল ভূখণ্ডে অবস্থিত চীন, বিশ্বের প্রাচীনতম সভ্যতাগুলির মধ্যে একটি। ঐতিহাসিক সিল্ক রোডের মাধ্যমে পশ্চিমের সাথে সংযোগ স্থাপন থেকে শুরু করে আধুনিক বিশ্বের অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তি হিসেবে उदय, চীনের ইতিহাস রহস্য, উদ্ভাবন এবং প্রভাবশালী সংস্কৃতির এক অপূর্ব মিশ্রণ। চায়নার সভ্যতা ও ভৌগোলিক জ্ঞ্যান
চীনের ভূগোল অত্যন্ত বৈচিত্র্যময়, তুষারময় হিমালয় থেকে শুরু করে মরুভূমি, সমভূমি এবং উপকূলীয় অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত। বিশ্বের সর্বোচ্চ জনসংখ্যার অধিকারী এই দেশটি 56 টি জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে গঠিত, যাদের নিজস্ব রীতিনীতি ও সংস্কৃতি রয়েছে।
চীনা সভ্যতা বিশ্বকে অগণিত অবদান দিয়েছে। কাগজ, কম্পাস, বারুদ, মুদ্রণ প্রযুক্তি, এবং চা এর উদ্ভাবন চীনের প্রতিভার সাক্ষ্য। ঐতিহ্যবাহী চীনা চিকিৎসা, তাই চি, কুংফু, এবং ঝাং ল্যান্টার্ন এর মতো শিল্পকলা বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়।
চীনের অর্থনীতি গত কয়েক দশকে অভাবনীয় গতিতে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে, চীন উৎপাদন, প্রযুক্তি, এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব বিশ্ব রাজনীতিতেও প্রভাব ফেলেছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে, চীন আন্তর্জাতিক বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
চীন সম্পর্কে ধারণা পেতে শুধুমাত্র তার অর্থনীতি ও রাজনীতি সম্পর্কে জানাই যথেষ্ট নয়।চায়নার সভ্যতা ও ভৌগোলিক জ্ঞ্যান সমৃদ্ধ ইতিহাস, বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি, এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপূর্ব মিশ্রণই চীনকে করে তোলে বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় দেশ।
চীনের সভ্যতা বিশ্বের প্রাচীনতম সভ্যতাগুলির মধ্যে একটি, যা ৫,০০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিদ্যমান। হুয়াংহো নদীর অববাহিকায় এর উৎপত্তি হয়েছিল এবং ক্রমশ পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম সভ্যতায় পরিণত হয়েছিল।
Visit canvaswala.com for exclusive canvas.
চায়না সম্পর্কে আরো জানতে পড়ুন ☞ জ্ঞানপিপাসু হিসেবে চায়না শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে জানা উচিৎ
Leave a Reply