বিদেশে পড়তে যাওয়া

বিদেশে পড়তে যাওয়া’র 1 বছর আগে থেকে করণীয় কি?

By Adivai_Admin December 19, 2024 No Comments 4 Min Read

বিদেশে পড়তে যাওয়া যদি হয় আপনার স্বপ্ন তাহলে আপনি কিছু জিনিস আগে থেকে যদি ঠিক করে রাখেন। তাহলে এটা হতে পারে আপনার জন্য একটা স্মুথ ও সুন্দর Preparation.

পড়তে যাওয়া

এগুলো ফলো করলে আপনার রিজেক্ট ও হতাশ হওয়ার চাঞ্চ ৯৫% কমে যাবে। এমনকি বিদেশ পড়তে যাওয়ার স্বপ্ন সহজেই পূরন হবে।

1. ভুল ঠিক করাঃ

Firstly আপনার নাম এবং আপনার পিতামাতার নামের সাথে মিল রেখে সার্টিফিকেটে কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধন করবেন। হতে পারে নামের বানানে ভুল বা অন্য কিছু। এ সময়ে একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন, আপনার পিতামাতার ভোটার আইডিতে যে নাম আছে ঔ নাম ই যেন সার্টিফিকেটে থাকে। মোট কথা আপনার জন্মসনদ, সার্টিফিকেট এবং বাবা-মার এনআইডিতে যেন সেম নাম থাকে।

2. পাসপোর্ট তৈরিঃ

Secondly পাসপোর্ট তৈরির সময় পূর্বের সার্টিফিটের মতো নাম এবং স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানার দিকে খেয়াল রাখবেন। এমন যেন না হয় জন্মসনদে আছে বর্তমান ঠিকানা বরিশাল কিন্তু পাসপোর্টে কোনোভাবে এসে গেছে নোয়াখালী।

( ১,২ নং পয়েন্টে কোনোভাবে ভুল হলে এগুলো সংশোধন বিদেশে পরতে যান। বা না যান এমনিতেই জরুরি এবং সংসোদন একটু সময় সাপেক্ষ বিষয়)

3. সার্টিফিকেট বোর্ড থেকে সংগ্রহঃ

Similarly SSC, HSC এর নম্বরপএ এবং সার্টিফিকেট বোর্ড থেকে সংগ্রহ করা। এবং মাস্টার্সে যেতে চাইলে অনার্সের সার্টিফিকেট বিশব্বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস থেকে সংগ্রহ করে রাখা।

4. সত্যায়িত করাঃ

Next সার্টিফিকেট সংগ্রহের পর এগুলো শিক্ষা, এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করা।

5. IELTS preparation:

Most importantly আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রিপারেশন টা একটু আগে থেকেই নেওয়া ভালো। On the other hand অনেকের কাঙ্খিত স্কোর তুলতে অনেক বেশি সময় লেগে যায়। এবং এই সময়ের কারণে, অনেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন মিস করে ফেলে। যার জন্য এডুকেশন গ্যাপ বেড়ে যায় যার জন্য ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে যায়।

বিদেশে IELTS
6. Extra Degree:

By Any Chance স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশোনা করার ইচ্ছা থাকলে আন্ডার-গ্র্যাজুয়েটের স্টুডেন্টদের জন্য SAT/ ACT পরীক্ষা। এবং স্নাতকোত্তর ছাত্রীদের জন্য GRE/ GMAT পরীক্ষার প্রস্তুতিতে আগে থেকে নেওয়া ভালো।

7. রেকমেন্ডেশন লেটার সংগ্রহঃ

Without a doubt আপনার পরিচিত বা যে সকল শিক্ষকরা আপনাকে ভালো জানে। এই সকল শিক্ষকদের মধ্য থেকে দুইজন টিচারের রেকমেন্ডেশন লেটার সংগ্রহ করে রাখা।

8. SOP লেখার প্রিপারেশনঃ

বিদেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য SOP লেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি প্রিপারেশন অনেক আগে থেকেই নেওয়া ভালো। For example যে কিভাবে আপনি এটাকে লিখবেন, এর জন্য অভিজ্ঞ ভাইদের সহযোগিতা নেওয়া। Similarly বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ বা অন্য কোথা থেকে সহযোগিতা নেওয়া। এবং নিজের মতো করে এটাকে প্রস্তুতি নেওয়া যাতে SOP ভাষাটা নিজের মতো করে হয়।

9. বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজে বের করাঃ

ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে মিল রেখে আপনি যে দেশে পড়তে যেতে চাচ্ছেন । ওই দেশের মিনিমাম পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজে বের করে রাখা । এবং যে সাবজেক্টে পড়তে যেতে চাচ্ছেন ওই সাবজেক্টটা যেন আপনার পূর্বের পড়া সাবজেক্ট এর সাথে মিল খায় ।

বিদেশে যাওয়া

ধরেন আপনি সায়েন্স থেকে এইচএসসি পাশ করছেন। সুতরাং আপনাকে এমন কোন সাবজেক্টই পরবর্তীতে চয়েজ করতে হবে যেটা সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে মিল খায়। বা ব্যবসা শিক্ষা বিষয় থেকে আগে পড়াশোনা করে থাকলে এমন সাবজেক্ট পছন্দ করতে হবে যেটা যেন ব্যাবসা শিক্ষার সাথে মিল থাকে।

10. বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ পছন্দঃ

আপনার বাজেট, আপনার পছন্দের শহর সহ সব কিছু বিষয় মাথায় রেখে মিনিমাম পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ আগে থেকে পছন্দ করে রাখা।

11. ডেডলাইনের দিকে খেয়াল রাখাঃ

বিদেশে পড়তে যাওয়া এর জন্য আপনি যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করবেন। সে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনের ডেডলাইনের দিকে খেয়াল রাখা এবং সে অনুযায়ী আগে থেকেই আবেদন করা।

12. ভলেন্টিয়ার সংগঠনে যুক্তঃ

As a result আপনি যদি খুব সহজেই বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন করে সিলেক্ট হতে চান বা স্কলারশীপ পেতে চান এবং সহজেই ভিসা পেতে চান। তাহলে কিছু ভলেন্টিয়ার সংগঠনের সাথে যুক্ত থাকা এবং তার যথেষ্ট প্রমাণ সংগ্রহ করে রাখা।

13. রান্না শিখে যাওয়াঃ

Although বিদেশে গেলে বেশিরভাগ সময় আপনাকে নিজেকে নিজের রান্না করে খেতে হবে সুতরাং আগে থেকেই দেশ থেকে রান্না শিখে যাওয়া টা ভালো।

বিদেশে রান্না
14. ড্রাইভিং শেখাঃ

If Possible ড্রাইভিং শেখা তাহলে শিখে ফেলুন, ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করে রাখুন এবং যদি আরও সম্ভব হয় তাহলে ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করে রাখতে পারেন।

15. কম্পিউটার শিখাঃ

Additionally, যদি সম্ভব হয় তাহলে কম্পিউটারে নিজের স্কিল দেশ থেকে আপগ্রেড করে যান যেমন Microsoft-office, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্টের কাজ শেখা এবং সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে রাখতে পারেন এটা বিদেশে আপনাকে অনেক সাপোর্ট দিবে।

Overall উপরের পয়েন্ট গুলো ঠিক রেখে আগে থেকে প্রিপারেশন নিলে আপনার বিদেশ পড়তে যাওয়া এর স্বপ্ন সহজেই পূরন হবে। তাও কোন রকম হ্যাসেল ছাড়াই।

বিদেশে পড়তে যাওয়া ব্যাপারে What’s more? কমেন্ট করে জানান। আমি নেক্সট ব্লগে সেটা নিয়ে আলোচনা করবো। On the other hand এগুলো আপনাদের জন্যই বেষ্ট হবে।

বিদেশে যাওয়া

আরও পড়ুনঃ বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য প্রস্তুতি ও টিপস

অনলাইন বিজনেসের যাবতীয় সাপোর্ট পেতে ভিজিট করুনঃ Fixcave Agency

Leave a Reply

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *