বিদেশের ইনকাম ঘন্টায় কত? জানুন বিস্তারিত
বিদেশের ইনকাম ঘন্টা হিসেবে হয়। বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থী দেশের বাইরে পড়ালেখা করতে যায় এবং পড়ালেখার পাশাপাশি নানা ধরনের টুকটাক কাজ করে। However, এই কাজগুলো সাধারণত ল্যাব, ক্লিনিং, সুপারশপ, রেস্টুরেন্ট, নাইট ক্লাব ইত্যাদি জায়গায় হয়ে থাকে। যে যেখানে কাজ পায়, সেখানে কাজ করে।
First, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মধ্যে এই ধরনের কাজের জন্য নরওয়েতে সবচেয়ে বেশি বেতন পাওয়া যায়। এরপরে ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশ রয়েছে। Additionally, নরওয়েতে ঘন্টাপ্রতি প্রায় ১৮.৫-২০ ডলার উপার্জন করা যায়।

Generally, বেশিরভাগ দেশ সেমিস্টার চলাকালীন শিক্ষার্থীদের সপ্তাহে ২০ ঘন্টা, অর্থাৎ মাসে ৮০ ঘন্টা কাজ করার সুযোগ দেয়। However, জাপানে শুরুতেই শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২৮ ঘন্টা পর্যন্ত কাজ করতে পারে। Therefore, যদি কেউ মাসে ৮০ ঘন্টা কাজ করে, তাহলে মোটামুটি কী পরিমাণ ইনকাম করতে পারে, আসুন জেনে নিই:
দেশ | মাসিক ইনকাম (USD) |
---|---|
নরওয়ে | ১৪৮০ |
জার্মানি | ১০৭৮ |
রোমানিয়া | ৩৪০ |
ফিনল্যান্ড | ৯৭৬ |
নেদারল্যান্ডস | ১১৫২ |
লিথুয়ানিয়া | ৪৯০ |
এস্তোনিয়া | ৪২২ |
ডেনমার্ক | ১৪৪০ |
যুক্তরাষ্ট্র | ৫৮০ |
জাপান | ৬৭৫ |
যুক্তরাজ্য | ৯০৫ |
চেক প্রজাতন্ত্র | ৩৮৬ |
ইতালি | ৮০০ |
কানাডা | ১০১৯ |
অস্ট্রেলিয়া | ১২১৪ |
নিউজিল্যান্ড | ১১৬০ |
সুইডেন | ১০০৪ |
উপরের ইনকাম ঘন্টায় মিনিমাম বেতন ধরে হিসাব করা হয়েছে।
যারা নাইট ক্লাস, ভার্সিটি বা রিসার্চ ল্যাবে কাজ করে তাদের বিদেশের ইনকাম সাধারণত আরও বেশি হয়। এছাড়া অনেকেই পারমিটের বাইরে গিয়েও কাজ করে থাকে, যা সাধারণত যুক্তরাজ্য, ইতালি, চেক প্রজাতন্ত্র, যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশে বেশি দেখা যায়। এতে তাদের ইনকাম আরও বাড়ে।
But, বিদেশের ইনকাম এর পুরো টাকাটা আপনার পকেটে আসবে না। দেশভেদে ১০-৩০% পর্যন্ত ট্যাক্স দিতে হতে পারে। এই ট্যাক্সের পরিমাণ অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে।

বিদেশে কাজের ধরণ ও সুযোগ
যেসব শিক্ষার্থী বিদেশে পড়াশোনার পাশাপাশি বিদেশের ইনকাম এর জন্য কাজ করতে চান, তাদের জন্য বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ থাকে। এর মধ্যে কিছু সাধারণ কাজ হল:
- সুপারশপে কাজ: সুপারশপে ক্যাশিয়ার, স্টক ম্যানেজমেন্ট বা গ্রাহক সেবা দেওয়ার মতো কাজ করা যায়।
- রেস্টুরেন্টে কাজ: ওয়েটার, কিচেন হেল্পার বা কুক হিসেবে কাজ করার সুযোগ থাকে।
- ক্লিনিং সার্ভিস: অফিস বা বাসা-বাড়ি পরিষ্কার করার কাজও অনেক শিক্ষার্থী করে থাকে।
- ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট: যারা বিজ্ঞান বা প্রযুক্তি বিভাগে পড়াশোনা করে, তারা ল্যাবরেটরিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করতে পারে।
- রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট: বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ প্রজেক্টে সহযোগী হিসেবে কাজ করার সুযোগ থাকে।
কাজের সময় ও শর্তাবলী
Before the end একটা কথা বলি, বিদেশে পড়াশোনার সময় কাজ করে ইনকাম করার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হয়। বেশিরভাগ দেশে সেমিস্টার চলাকালীন শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২০ ঘন্টা পর্যন্ত কাজ করতে পারে, যা মাসে ৮০ ঘন্টা। তবে জাপানের মতো কিছু দেশে শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২৮ ঘন্টা পর্যন্ত কাজ করার অনুমতি পায়। ছুটির সময় এই কাজের সময়সীমা বাড়ানো সম্ভব। কাজের সময় এবং শর্তাবলী সাধারণত স্থানীয় আইন এবং শিক্ষার্থীর ভিসা স্ট্যাটাসের উপর নির্ভর করে। পড়াশোনার সময় কাজ করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হয়। সাধারণত শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২০ ঘন্টার বেশি কাজ করতে পারে না। But ছুটির সময় এই সময়সীমা বাড়ানো যায়।

ট্যাক্স ও অন্যান্য খরচ
However যে কোন দেশে কাজ করার সময় ট্যাক্স দেওয়া একটি সাধারণ বিষয়। বিভিন্ন দেশের ট্যাক্স ব্যবস্থা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।
- নরওয়ে: ট্যাক্স হার তুলনামূলক বেশি, প্রায় ২৫-৩০%।
- যুক্তরাজ্য: ট্যাক্স হার ২০-২৫%।
- যুক্তরাষ্ট্র: ট্যাক্স হার প্রায় ১৫-২০%।
- জার্মানি: জার্মানিতে ট্যাক্স হার প্রায় ১৪-৪৫% এর মধ্যে থাকে, যা আয়ের উপর নির্ভর করে।
- অস্ট্রেলিয়া: এখানে ট্যাক্স হার ১৫-৩০%।
- কানাডা: কানাডায় ট্যাক্স হার ১৫-২৬%।

Above all বিদেশের ইনকাম এর উপর আসা ট্যাক্সের পরিমাণ equally নির্ভর করে আয়ের পরিমাণ, কাজের ধরণ এবং অন্যান্য বিষয়ের উপর। অনেক দেশে ট্যাক্স ফাইলিং সিস্টেম আছে, যেখানে শিক্ষার্থীরা বছর শেষে ট্যাক্স রিফান্ড পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারে। Therefore, কিছু দেশে শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ কর ছাড়ের সুবিধা রয়েছে। কোন দেশে কাজ করার সময় ট্যাক্স দেওয়া একটি সাধারণ বিষয়। বিভিন্ন দেশের ট্যাক্স ব্যবস্থা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।
ট্যাক্সের পরিমাণ নির্ভর করে আয়ের পরিমাণ, কাজের ধরণ এবং অন্যান্য বিষয়ের উপর।
লিখেছেনঃ ফয়সাল হোসেন (আদি)
আরও পড়ুনঃ IELTS এর গুরুত্ব কি? আপনার কেন IELTS করা দরকার?
অনলাইন বিজনেসের যাবতীয় সাপোর্ট পেতে ভিজিট করুনঃ Fixcave Agency
1 Comment